নারীদিবস উপলক্ষ্যটি উদযাপন করি বা না করি আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনে কিছু পরিবর্তন আসা জরুরি বলে আমি মনে করি। আজ একটি স্কুলে আমন্ত্রিত হয়েছিলাম মায়েদের কাছ থেকে কিছু বক্তব্য শোনার জন্য। প্রত্যেকের বক্তব্যের মধ্যে বারবার ঘুরে ফিরে আসছিল নারীজীবনের হতাশা, অসম্মান, লান্ছনা, গন্জনার কথা… কিন্তু পরিবর্তন তো শুধুমাত্র বিশেষ দিনে এই সব আলোচনার মাধ্যমে আসেনা। তার জন্য দরকার নিজের মানসিকতার উন্নতির দিকে ইচ্ছাপ্রকাশ।
যেমন…
স্বামীর সাহায্য না নিয়ে ATM থেকে টাকা তোলা বা online মারফৎ বাড়ীর টেলিফোন বা ইলেক্ট্রিক বিল দেবার ইচ্ছে.
ঘুন ধরে যাওয়া হারমোনিয়াম টাকে সারিয়ে আবার রেওয়াজ শুরু করার ইচ্ছে.
রুমালের নকশা থেকে শুরু করে ডিজাইনার শাড়ী বানানোর ইচ্ছে.
সারাদিনের প্রচুর খাটনির পর একা ঘরে বসে ক্যাডবেরি খেতে খেতে প্রিয় গান শোনার ইচ্ছে.
স্মার্টফোনে শুধু ছবি না তুলে সার্চ ইন্জিন থেকে বিভিন্নধরনের জ্ঞান আহরণ করার ইচ্ছে.
রাত্তিরে স্বামীর সাথে সহবাসে মন সায় না দিলে তাকে স্পষ্টভাবে না বলার ইচ্ছে.
কেউ হাতের কাছে এই ইচ্ছের গাছ এনে দেবেনা। নিজেকেই রোপন করে,লালন করে ফল পেতে হবে। তবেই ধন্য হবে নারীজন্ম।
ekdom thik bolechen..jotoi naribadi hok meyera besh kichu kusonskar ekhono meyeder atke rekheche..chinta dhra change aro korte hobe
Thanks Debjani for your valuable feedback.
Regards
Payel Ghosh